শ্রাভান কুমারান ও সঞ্জয় কুমারান। এই দু’ভাইয়ের বয়স এখন যথাক্রমে ১৫ ও ১৪ বছর। তিন বছর আগে তাদের বয়স কত ছিল সেটা খুব সোজা অংক। অথচ ২০১২ সাল থেকে তারা একটি কোম্পানি চালাচ্ছেন, শুনলে তা খুব সহজ মনে হবে না, নিশ্চই। ভাবছেন, এই বাচ্চারা আবার কি কোম্পানি চালাবে?
অবাক লাগলেও এই দু’সহোদর মিলে ‘গো-ডাইমেনশন’ নামের একটি অ্যাপস ডেভেলপার কোম্পানি চালাচ্ছেন। এদের মধ্যে শ্রাভান ভারতের মধ্যে ও সঞ্জয় বিশ্বের সবচেয়ে কম বয়সি অ্যাপ ডেভেলপার।
তারা ভারতের কনিষ্টতম সিইও। এ সহদরেরা জাভাতে পারদর্শী এবং তারা এ পর্যন্ত অ্যাপল স্টোরের জন্য ১১টি অ্যাপস তৈরি করেছে, যা ২২ দেশ থেকে ৩৫ হাজার বার ডাউনলোড । তারা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস ডেভেলপের কাজও পারেন।
অ্যাপস ডেভেলপের শুরু সম্পর্কে অনুজ সঞ্জয় বলেন, ‘শুরুতে বই পড়তাম ও বইয়ে থাকা বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করতাম। এভাবে এক সময় আমরা প্রোগ্রামিং করা শিখে যাই। এখন পর্যন্ত আমরা ১১টি অ্যাপস তৈরি করেছি এবং আরও বেশ কয়েকটি উইন্ডোজ অ্যাপ বের করার পথে রয়েছি’।
মূলত বাবা কুমারান সুরেন্দ্রনের সহযোগিতায় এই দুই সহোদর অ্যাপস ডেভেলপ করার পাশাপাশি নিজেদের একটি কোম্পানি খুলে বসতে পেরেছে। এ প্রসঙ্গে শ্রাভান বলেন, বাবার সহায়তা ও অনুপ্রেরণাতেই তাদের কোম্পানি আজ এ জায়গায় পৌঁছেছে। তিনি আমাদের বিভিন্ন আইডিয়া গ্রহণ করে সেগুলো কিনে নেন।
কুমারান সুরেন্দ্রন কগনিজেন্ট টেকনোলজি সল্যুশন নামের একটি প্রতিষ্ঠানের ভাইস প্রেসিডেন্ট।
এ দুই সহোদর তাদের নিজস্ব ভার্চুয়াল বাস্তবতার অ্যাপও তৈরি করেছেন। এটির প্রসঙ্গে সঞ্জয় বলেন, আমাদের হেডসেট ব্যবহার করে আপনার ফোনটিতে ভার্চুয়াল বাস্তবতা উপভোগ করতে পারেন। এ ধরনের অ্যাপ বাজারে আরও পাবেন। তবে সেগুলো বেশ দামি। ২৬ হাজার থেকে ৪০ হাজার রুপি পর্যন্ত। কিন্তু আমাদের ডিভাইসটি পাওয়া যাচ্ছে মাত্র ৭৯৯ রুপিতে।
তাদের প্রথম অ্যাপটি আইওএসে যুক্ত হয়ে পলাতক আসামি ধরার কাজে ব্যবহৃত হয়েছে।
তাদের তৈরি অন্যান্য আইওএস অ্যাপ হলো- ‘আলফাবেট বোর্ড’, ‘প্রেয়ার প্লানেট’, ‘কার রেসিং’, ‘সুপার হিরো জ্যাকপট’, ‘কালার প্লেট্টি’ ও ‘ইমার্জেন্সি ডায়ালার’।
শ্রাভান বলেন, বাবা-মা সব সময় তাদের কাজে সমর্থন দিয়ে এসেছেন। তারা না থাকলে কোম্পানিটি এতদূর নিয়ে আসতে পারত না। সে জানায়, ”আমি এবং আমার ভাই সব সময় চাইতাম আমাদের একটি নিজস্ব কোম্পানি দিতে, যেখানে ভিন্ন ধরনের আইডিয়া ডেভেলপ করা যাবে। বাবা সব সময় বলতেন, পড়াশোনা করে চাকরি করার মধ্যবিত্ত চিন্তা ধারা ভেঙে নতুন কিছু করতে।”
এ দুই ক্ষুদে প্রোগ্রামারের স্বপ্ন, খুব শিগগির বিশ্বের ৫০ ভাগ স্মার্টফোন কোম্পানিগুলো তাদের তৈরি অ্যাপস ব্যবহার করবে।
ছোট্ট বয়সে যারা এতকিছু করে ফেলেছেন, তাদের এ রকম স্বপ্ন না থাকাটাই অস্বাভাবিক।
অবাক লাগলেও এই দু’সহোদর মিলে ‘গো-ডাইমেনশন’ নামের একটি অ্যাপস ডেভেলপার কোম্পানি চালাচ্ছেন। এদের মধ্যে শ্রাভান ভারতের মধ্যে ও সঞ্জয় বিশ্বের সবচেয়ে কম বয়সি অ্যাপ ডেভেলপার।
অ্যাপস ডেভেলপের শুরু সম্পর্কে অনুজ সঞ্জয় বলেন, ‘শুরুতে বই পড়তাম ও বইয়ে থাকা বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করতাম। এভাবে এক সময় আমরা প্রোগ্রামিং করা শিখে যাই। এখন পর্যন্ত আমরা ১১টি অ্যাপস তৈরি করেছি এবং আরও বেশ কয়েকটি উইন্ডোজ অ্যাপ বের করার পথে রয়েছি’।
মূলত বাবা কুমারান সুরেন্দ্রনের সহযোগিতায় এই দুই সহোদর অ্যাপস ডেভেলপ করার পাশাপাশি নিজেদের একটি কোম্পানি খুলে বসতে পেরেছে। এ প্রসঙ্গে শ্রাভান বলেন, বাবার সহায়তা ও অনুপ্রেরণাতেই তাদের কোম্পানি আজ এ জায়গায় পৌঁছেছে। তিনি আমাদের বিভিন্ন আইডিয়া গ্রহণ করে সেগুলো কিনে নেন।
কুমারান সুরেন্দ্রন কগনিজেন্ট টেকনোলজি সল্যুশন নামের একটি প্রতিষ্ঠানের ভাইস প্রেসিডেন্ট।
এ দুই সহোদর তাদের নিজস্ব ভার্চুয়াল বাস্তবতার অ্যাপও তৈরি করেছেন। এটির প্রসঙ্গে সঞ্জয় বলেন, আমাদের হেডসেট ব্যবহার করে আপনার ফোনটিতে ভার্চুয়াল বাস্তবতা উপভোগ করতে পারেন। এ ধরনের অ্যাপ বাজারে আরও পাবেন। তবে সেগুলো বেশ দামি। ২৬ হাজার থেকে ৪০ হাজার রুপি পর্যন্ত। কিন্তু আমাদের ডিভাইসটি পাওয়া যাচ্ছে মাত্র ৭৯৯ রুপিতে।
তাদের প্রথম অ্যাপটি আইওএসে যুক্ত হয়ে পলাতক আসামি ধরার কাজে ব্যবহৃত হয়েছে।
তাদের তৈরি অন্যান্য আইওএস অ্যাপ হলো- ‘আলফাবেট বোর্ড’, ‘প্রেয়ার প্লানেট’, ‘কার রেসিং’, ‘সুপার হিরো জ্যাকপট’, ‘কালার প্লেট্টি’ ও ‘ইমার্জেন্সি ডায়ালার’।
শ্রাভান বলেন, বাবা-মা সব সময় তাদের কাজে সমর্থন দিয়ে এসেছেন। তারা না থাকলে কোম্পানিটি এতদূর নিয়ে আসতে পারত না। সে জানায়, ”আমি এবং আমার ভাই সব সময় চাইতাম আমাদের একটি নিজস্ব কোম্পানি দিতে, যেখানে ভিন্ন ধরনের আইডিয়া ডেভেলপ করা যাবে। বাবা সব সময় বলতেন, পড়াশোনা করে চাকরি করার মধ্যবিত্ত চিন্তা ধারা ভেঙে নতুন কিছু করতে।”
এ দুই ক্ষুদে প্রোগ্রামারের স্বপ্ন, খুব শিগগির বিশ্বের ৫০ ভাগ স্মার্টফোন কোম্পানিগুলো তাদের তৈরি অ্যাপস ব্যবহার করবে।
ছোট্ট বয়সে যারা এতকিছু করে ফেলেছেন, তাদের এ রকম স্বপ্ন না থাকাটাই অস্বাভাবিক।
0 comments:
Post a Comment